ওয়ার্ডে পোস্ট অ্যাডমিশন চলছিল, রোগীদের সামনেই বসেছিলেন একজন মহিলা চিকিৎসক এবং তার ইন্টার্ন চিকিৎসক। হঠাৎ ৮-১০ জন ১৮-২০ বছর বয়সী ছেলে ওয়ার্ডে ঢুকে সরাসরি ইন্টার্ন রুমে ঢুকে পড়ে। তারা ইন্টার্ন রুমের টিস্যু বক্স থেকে টিস্যু নিয়ে এসে ঐ মহিলা চিকিৎসক ও ইন্টার্রনের সামনে দাঁড়িয়ে টিস্যু দিয়ে মুখ মুছতে থাকে। স্বভাবতই চিকিৎসকেরা জিজ্ঞেস করেন, আপনারা কে? টিস্যু কোথায় পেলেন? আমাদের রুমে না বলে ঢুকলেন কেন? তারা তখন বলে, আমরা কে চেনেন? চেনেন না তো? দেখায়া যাবো আমরা কে আজকে? তখন ঐ চিকিৎসক ইটার্নকে বাকি মিড লেভেলদেরকে ডেকে আনার জন্য ভেতরে যেতে বলেন। তখন ছেলেগুলো বলতে থাকে, আজকে ডাক্তার পিডায়া যামু, ডাক্তার পিডামু আজকে। ইন্টার্নী ডাক্তার যখনি ভেতরের দিকে যাওয়ার জন্য ওঠে, তখনি চার পাঁচ জন মিলে তাকে আক্রমণ করে এবং তাকে মাটিতে ফেলে এলোপাথাড়ি কিল ঘুষি মারতে থাকে। ইন্টার্ন ডাক্তার কোনরকমে উঠে রোগীদের দিকে দৌড় দেয়.. ততক্ষণে বাকি মিডলেভেলরা চলে আসলে ঐ ছেলেগুলোও ওয়ার্ড ছেড়ে পালায়।
Next Post
আজ বিশ্ব শ্রবণ দিবস
Thu Mar 3 , 2016
৩ মার্চ বিশ্ব শ্রবণ দিবস। ২০১৬ সালের প্রতিপাদ্য বিষয়ঃ ‘Childhood hearing loss: act now, here is how!” শৈশবের বধিরতা বা শ্রবণশক্তি হ্রাসের অধিকাংশ কারণ প্রতিরোধযোগ্য। সময়মত এবং যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা নেয়া হলে বধির শিশুদের জীবনযাত্রায় গুণগত পরিবর্তন সম্ভব। বিশ্ব শ্রবণ দিবস উদযাপনের উদ্দেশ্য জনসচেতনতা সৃষ্টি। শিশুর বেড়ে উঠার অন্যতম প্রধান […]

You May Like
-
5 years ago
করোনা আক্রান্ত রোগী কি অচ্ছুৎ?? মানবিক হোন
-
4 years ago
জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পেলেন ২ চিকিৎসাবিদ