ডোনারিজম ও স্যারোগেসি

A child must born in the private darkness of fallopian tube after love making, not in the glory of “Petri Dish” of IVF lab.

এটি রোমান ক্যাথলিকদের ভাষা। তারা কোন আর্টিফিশিয়াল জন্ম পদ্বতি গ্রহন করেন না। শুকরিয়া যে ইসলাম অন্তত: আর্টিফিশিয়াল জন্ম পদ্বতির অনুমোদন দেয়।

১৯৮০ সালের কায়রো কনফারেন্স, ১৯৮৩ সালে কুয়েত কনফারেন্স, ১৯৮৪ সালে মক্কা কনফারেন্স এবং ১৯৮৬ সালে বিভিন্ন ইসলামিক অর্গানাইজেশনের অনেক ইসলামিক স্কলাররা মিলে এই মর্মে উপনীত হয়েছেন যে
” The involvement of third person in the reproduction is totally unacceptable whether this take in the form of a sperm, an ovum, an embryo or a uterus”.

এসিস্টেড রিপ্রোডাকশন সম্পর্কে প্রাথমিক কোন ধারনা কোরআন হাদিসে নেই। তবে যে কথাগুলো আছে তা হোল

১। তোমরা অন্য কারও বীজ নিও না যেটা গ্যামিটকে ইঙ্গিত করে।
২। অন্য কেউ বাচ্চার মা হতে পারবে না একমাত্র জন্মদাত্রী ছাড়া। যেটা স্যারোগেট মাকেই মা হিসেবে মূল্যায়ন করেছে।
(স্কলারদের কাছ থেকে শোনা)।

একবার ইংল্যান্ডে ওভাম ডোনার রিসিপিয়েন্টের বাচ্চা হবার পরে ক্লেইম করল যে সে বাচ্চা তার, যেহেতু সে ওভাম দিয়েছে। কিন্তু কোর্ট জন্মদাত্রীকেই মা হিসেবে জিতিয়ে দিয়েছে।

ইসলাম বৈধ এম্ব্রায়ও ডিভোর্স বা বিধবা হবার পরে নেয়াকেও নিষিদ্ব করেছে।

কেন ডোনারিজম বা স্যারোগেসী ইসলামে নিষেধ?

১। এই বাচ্চাগুলো কোনদিন জানবেনা কে (স্পার্ম ও ওভামের বেলায়) বা কারা (এম্ব্রায়ওর বেলায়) তাদের আসল বাবা মা। বা কে তাকে নয়মাস জরায়ুতে ধারন করেছে। একটি মিথ্যের উপরে তারা জীবন যাপন করে। ইসলাম মিথ্যের প্রশ্রয় দেয় না। তা ছাড়া কে বা কারা তাদের বাবা মা এটা জানার অধিকার তাদের হিউম্যান রাইট।

২। কখনও ঘটনাক্রমে একই এম্ব্রায়ও বা গ্যামিট বিভিন্ন জন নিলে তাদের জন্ম দেয়া বাচ্চাগুলোর বৈবাহিক সম্পর্ক হতে পারে। ইসলাম ভাই বোনের বিয়ে এলাউ করে না।

৩। এরা সম্পত্তির উত্তরাধিকারী নয়।

এইসব স্কলাররা শুধুমাত্র সতীনের ডিম্বানু এবং জরায়ু ধার নেয়াকে বৈধ করেছেন। তবে একমাত্র ইরান (সিয়া মুসলিম) আয়তুল্লাহ খোমেনীর বদৌলতে ডোনারিজম ও স্যারোগেসি অনুমোদন করে। অন্যদিকে বিভিন্ন ননমুসলিম দেশেও বৈধ নয়। যেমন সিঙ্গাপুরে ওভাম, এম্ব্রায়ও ডোনেশন এবং স্যারোগেসি নিষিদ্দ্ব। শুধু স্পার্ম ডোনেশন এলাউড।

প্রশ্ন হচ্ছে এই বিধি নিষেধের কে কোনটা মানবে বা মানবেনা সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। মদ্যপান ইসলামে নিষিদ্ব। কিন্ত কতজন বিরত থাকে বা এটাকে খারাপ মনে করে? তাই সিদ্বান্ত যার যার নিজের। আমি শুধু পঠিত বিষয়গুলো উপস্থাপন করলাম। কারন এসিস্টেড রিপ্রোডাকশনের কাজ শুরু করার আগে বিষয়গুলো জেনে নিয়েছি ইসলামিক রাস্ট্র বলে।

টেস্ট টিউব চিকিৎসার প্রতি অনেকেরই একটি নেতিবাচক ধারনা আছে।তাই প্রায়ই প্রশ্নের সন্মুখীন হতে হয় এটির বৈধতা নিয়ে। অনেকেই সন্দেহ পোষন করেন কোন তৃতীয় পক্ষের সম্পৃক্ততা নিয়ে। অনেকেরই ধারনা টেস্ট টিউব মানেই অন্য কারোটা দিয়ে করা। তাই এ প্রশ্নটি সচরাচরই শুনতে হয়, “আমাদেরটা দিয়ে হবেতো?” কেউতো বলেই বসেন, “না আমরা টেস্ট টিউব করবো না। কারটা না কারটা দিয়ে করা হয়” ইত্যাদি। বিশেষ করে এজোস্পার্মিয়ার বেলায় এই প্রশ্নটি বেশি উঠে। এমনকি ডাক্তারদেরও প্রশ্ন যে ওদেরতো নেই তাহলে কেমন করে হবে? তাদের টেস্টিস থেকে অপারেশনের মাধ্যমে স্পার্ম বের করে ইকসি করা হয়। কখন কখন করা যায় না এ ব্যাপারে একটি পরিষ্কার ধারনা দেবার জন্যই এ লেখাটি।

প্রজনন মানুষের জীবন চক্রের একটি অতি গুরুত্ত্বপূর্ন বিষয়। প্রজননে ব্যর্থ হলে জীবন চক্র পরিপূর্ন হয় না। আমাদের পাঁচটি মৌলিক অধিকার যেমন জীবনের জন্য অপরিহার্য তেমনি বাবা মা হওয়াটাও জীবনের জন্য অপরিহার্য। কারন পিতৃত্ত্ব এবং মাতৃ্ত্বের পিপাসা যদি কারো না মেটে সে মানসিক স্বাস্থ্যহীনতায় ভোগে। কিন্তু সমাজের একটি বড় অংশ জীবনের এ অধ্যায় থেকে বঞ্চিত হয় নানা কারনে। বন্ধ্যত্ব কি এবং এর প্রতিকার কি কি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় আমি যাব না। তবে চিকিৎসাযোগ্য নয় এমন দম্পতিদের বিকল্প প্রক্রিয়ায় বাচ্চা দেয়া সম্ভব কি সম্ভব নয় সে বিষয়ে এখনকার আলোচনা।

সন্তান জন্মদানের জন্য যা দরকার তা হোল
নারীঃ
১। একটি সুস্থ্য জরায়ু।
২। দুটো ডিম্বনালীর দুটোই কিংবা অন্তত একটি কর্মক্ষম ডিম্বনালী
৩। দুটো ডিম্বাশয়ের দুটোই কিংবা একটি ডিম্বাশয় পর্যাপ্ত ডিম্বানুসহ
(একটি ডিম্বনালী এবং একটি ডিম্বাশয় যদি থাকে তা অবশ্যই একই পাশের হতে হবে)
পুরুষঃ
১। স্বাভাবিক পরিমান ও গুনগত মান সম্পন্ন শুক্রানুসহ বীর্য।
২। মিলনে সক্ষম।

এই ফ্যাক্টরগুলোর ব্যত্যয় ঘটার ক্ষেত্র আছে অসংখ্য। সব কিছুর জন্য চিকিৎসাও আছে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্র আছে যেখানে চিকিৎসকরা পর্যুদস্ত। সে সকল ক্ষেত্রে কোন ক্রমেই বাচ্চা হওয়া সম্ভব নয়।
আর তা হোল

১। ওভারিয়ান ফেইলিওর অর্থাৎ ডিম্বাশয়ে ডিম্বানু ফুরিয়ে যাওয়া। ফুরিয়ে যাবার কারন-
ক. বয়স ৪৫ বা তার বেশি।(৩৫ এর পর থেকে কমতে থাকে)
খ. বার বার ডিম্বাশয়ের অপারেশন (এন্ডোমেট্রিওসিস বা চকলেট সিস্ট এ)।
গ. অটোইমুইন ডিজিজ।
ঘ. জেনেটিক
ঙ. রেডিওথেরাপী ও কেমোথেরাপী
২। দুই ওভারি টিউমার/ক্যানসারের জন্য অপসারণ করা হলে
৩। জন্মগত ত্রুটি (ওভারি খুব ছোট থাকে)।
৪। ডিজিজড ইউটেরাস, যেখানে জরায়ু বাচ্চা ধারনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এডিনোমায়োসিস নামে এক ধরনের টিউমার সম্পুর্ন জরায়ুকে আক্রান্ত করে কিংবা জরায়ুর ভিতরের লাইনিংটা যদি কোন কারনে নষ্ট হয়ে যায়।
৫। অসুস্থতার জন্য জরায়ু অপসারন করা হলে।
৬। জন্মগতভাবে জরায়ু অনুপস্থিত থাকলে।
৭। পুরুষদের টেস্টিকুলার ফেইলিওর –যখন অন্ডকোষে কোন শুক্রানু পাওয়া যায় না। কারন
ক. জেনেটিক
খ. অন্ডকোষ পেটের ভিতরে থাকলে (আনডিসেন্ডেন্ট টেস্টিস)
গ. ছোটবেলায় মাম্পস এ আক্রান্ত হয়ে টেস্টিকুলার টিস্যু নষ্ট হয়ে গেলে।
ঘ. কোন আঘাতের কারনে টেস্টিকুলার টিস্যু নষ্ট হয়ে গেলে।ঙ. কিছু কিছু ঔষধ দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে।
চ. রেডিওথেরাপী ও কেমোথেরাপী
৮। টিউমার/ক্যানসারের জন্য উভয় টেস্টিস অপসারন করা হলে।
এই ক্ষেত্রগুলো চিকিৎসার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে। এ অবস্থায় তাদের সন্তানহীন জীবন যাপন মেনে নিতে হয়।
তবে এ সকল সমস্যা সমাধানের জন্যই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ডোনারিজম এবং স্যারোগেসি। ডোনারিজম হোল গ্যামিট (শুক্রানু ও ডিম্বানু) অথবা ভ্রুন অন্যের কাছ থেকে দান নেয়া এবং স্যারোগেসি হোল অন্যের জরায়ু ধার নেয়া।
এই ডোনারিজম এবং স্যারোগেসি করতে হয় দুটো পদ্বতির মাধ্যমে।
১।একটি হোল আই ইউ আই বা ইন্ট্রাইউটেরাইন ইনসেমিনেশন। যেখানে স্বামী যদি শুক্রানুহীন থাকে তাহলে অন্যের বা ডোনারের শুক্রানু দিয়ে করা হয়।
২। অন্যটি আই ভি এফ এবং ইকসি যাকে আমরা বলি টেস্ট টিউব। এখানে ডিম্বানু বা শুক্রানু না থাকলে ডোনারের শুক্রানু বা ডিম্বানু ব্যবহার করে (যার যেটা প্রয়োজন) জরায়ুতে ভ্রুন প্রতিস্থাপন করা হয়। প্রয়োজনে সরাসরি অন্যের ভ্রুনও নেয়া যেতে পারে।আর যদি জরায়ুর সমস্যা থাকে তাহলে নিজেদের ভ্রুন অন্য মহিলার জরায়ুতে প্রতিস্থাপন করা হয় যাকে বলে স্যারোগেসি।
কিন্তু সাধারনের বোঝার জন্য কতগূলো বিষয় পরিষ্কার করতে চাই যে ডোনারিজমের জন্য কিছু স্বীকৃ্ত আইন কানুন আছে। আপনাকে ফাঁকি দিয়ে করার কোন অবকাশ নেই এই ডি এন এ টেস্টিং এর যুগে।
১। স্বামী স্ত্রী উভয়েরই জানতে হবে, সম্মত হতে হবে এবং সম্মতি দিতে হবে যে তাদের কেউ একজন অথবা দু’জনেই সন্তান জন্মদানে অপারগ বলে ডোনারের শুক্রানু বা ডিম্বানু বা ভ্রুন স্বেচ্ছাপ্রনোদিত হয়ে নেবার জন্য চিকিৎসককে অনুরোধ জানাচ্ছেন।
২। ডোনারও এই মর্মে সম্মতি দিবেন যে তার গ্যামিট বা তাদের ভ্রুন স্বেচ্ছাপ্রনোদিত হয়ে দান করছেন।
৩। অন্যের জরায়ু ব্যবহার করার বেলায়ও তার সম্মতি থাকতে হবে সে স্বেচ্ছাপ্রনোদিত হয়ে এই দম্পতিকে সাহায্য করছেন এবং সন্তান প্রসবের পরে তাদের দিয়ে দেওয়া হবে।
সবকিছু লিখিত ডকুমেন্টেড হতে হবে।
বৈজ্ঞানিকভাবে এটি প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসা হলেও ইসলাম তৃতীয় পক্ষ প্রজননে সায় দেয়নি। টেস্ট টিউব যতক্ষন নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে কোন অসুবিধে নেই। কিন্তু তৃতীয় পক্ষ প্রবেশ নিষিদ্ধ। তার অনেকগুলো চমৎকার ব্যাখ্যাও আছে। সেই কারনে আমাদের দেশে কোন আইন না থাকলেও ধর্মীয় অনুশাসনে ব্রতী যারা তারা এটি করবেন না। তা যে ধর্মের জন্যই হোক না কেন।
ওভারিয়ান বা টেস্টিকুলার ফেইলিওর এর প্রকোপের কোন প্রতিরোধ আছে কিনা?
কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিরোধ এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিকল্প ব্যবস্থায় নিজেদেরটা দিয়েই বাচ্চা নেয়া সম্ভব।
মহিলাদের প্রতিরোধঃ
১। বয়স বাড়ার সাথে সাথে যেহেতু ডিম্বানুর সংখ্যা কমতে থাকে এবং নানান অসুস্থতায় ডিম্বাশয়, ডিম্বনালী এবং জরায়ু আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থাকে তাই ৩০ থেকে ৩৫ বছর বয়সের মধ্যে ফ্যামিলি সম্পূর্ন করা উচিত।
২।এন্ডোমেট্রিওসিসের বেলায় বার বার অপারেশন না করে একবার অপারেশনের পরে চিকিৎসায় সফল না হলে টেস্ট টিউব করা উচিত।
৩। এন্ডোমেট্রিওসিস এবং এডিনোমায়সিসের বেলায় তাড়াতাড়ি বিয়ে এবং ফ্যামিলি সম্পূর্ন করা উচিত।
৪। কোন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য কেমোথেরাপী বা রেডিওথেরাপী দেবার প্রয়োজন হলে থেরাপীর আগে ডিম্বানু (অবিবাহিত হলে) এবং ভ্রুন (বিবাহিত হলে) হিমায়িত করে রাখা হয় পরবর্তিতে ব্যবহারের জন্য।
পুরুষদের প্রতিরোধঃ
১। কোন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য কেমোথেরাপী বা রেডিওথেরাপী দেবার প্রয়োজন হলে থেরাপীর আগে শুক্রানু হিমায়িত করে রাখা হয় পরবর্তিতে ব্যবহারের জন্য।
২। ছোট বেলায় মাম্পস হলে এবং সিভিয়ার অরকাইটিস হলে সাথে সাথে সার্জারী করা যাতে টেস্টিকুলার টিস্যু নষ্ট না হয়। পিউবার্টির পরে ইন্টারফেরন ইঞ্জেকশন দিয়ে টিস্যু রক্ষা করা।
৩। এক বছর বয়সের মধ্যে আনডিসেন্ডেন্ট টেস্টিসকে অপারেশনের মাধ্যমে জায়গা মত আনা।
৪। ক্ষতিকর ঔষধ দীর্ঘদিন সেবন না করা।
৫। সময়মত আঘাত ও অসুস্থতার চিকিৎসা করা।
উভয়ের জন্যই জেনেটিক সমস্যার কোন প্রতিরোধ নেই।
জরায়ু অসুস্থতার জন্য অপসারন করা হলে বা জন্মগতভাবে অনুপস্থিত থাকলেঃ
স্যারোগেসি না করে নিজের শরীরের ভিতরে সন্তান জন্মদানের জন্য জরায়ু প্রতিস্থাপনের বৈপ্লবিক সফলতা অর্জন করেছে সুইডিশ চিকিৎসকরা । প্রতিস্থাপিত জরায়ুতে বিশ্বে প্রথম সুস্থ সন্তান জন্ম নিল সুইডেনে। কিন্তু সেখানেও জরায়ুটি অবশ্যই কোন না কোন ডোনারের। তবে অরগ্যান ডোনেশন বলে এটি গ্রহনযোগ্য হওয়া বাঞ্চনীয়। ফ্যামিলি কমপ্লিট হলে জরায়ুটি অপসারন করে ফেলা হয়।
পরিশেষেঃ
সূরা আশ শুরা ৪৯-৫০ আয়াতে বর্নিত আছে
“তিনি যা ইচ্ছা তাই সৃষ্টি করেন।
যাকে চান কন্যা সন্তান দান করেন
আবার যাকে চান পুত্র সন্তান দান করেন
যাকে চান পুত্র কন্যা দুটোই দান করেন
আবার যাকে চান তিনি বন্ধ্যা করেই রাখেন” অর্থাৎ কোনটাই দেন না।
তাই এই অমোঘ সত্যিকে মেনে নিয়ে কিছু কিছু দম্পতির জীবন কাটাতে হবে জীবনের এই পরম নির্যাস ছাড়াই।
তাদের জন্য আমাদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সহানুভূতি দেখানো ছাড়া আর কিছুই করার নেই।

মূল লেখক
অধ্যাপক রাশিদা বেগম
চীফ কনসাল্ট্যান্ট

প্লাটফর্ম ফিচার রাইটার
নাহিদা হিরা
সেশনঃ ২০১৪-২০১৫
শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ, গাজীপুর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Time limit is exhausted. Please reload the CAPTCHA.

Next Post

রিসার্চে বা পাবলিক হেলথে বিদেশে উচ্চশিক্ষা: উপযুক্ত সময় কখন?

Sat Nov 10 , 2018
রিসার্চে বা পাবলিক হেলথে বিদেশে উচ্চশিক্ষা: উপযুক্ত সময় কখন? যারা রিসার্চে বা পাবলিক হেলথে ক্যারিয়ার করছেন বা করার জন্য আগ্রহী, তাদের প্রায় সবাইকেই কোনো একটা সময়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি জমাতে হয় – সেটা মাস্টার্স এর জন্য হোক বা পিএইচডির জন্য হোক। কিন্তু বিদেশে পড়তে আসার জন্য উপযুক্ত সময় কখন? […]

Platform of Medical & Dental Society

Platform is a non-profit voluntary group of Bangladeshi doctors, medical and dental students, working to preserve doctors right and help them about career and other sectors by bringing out the positives, prospects & opportunities regarding health sector. It is a voluntary effort to build a positive Bangladesh by improving our health sector and motivating the doctors through positive thinking and doing. Platform started its journey on September 26, 2013.

Organization portfolio:
Click here for details
Platform Logo