X

‘Band-Aid’ আবিষ্কারের পিছনে কিছু অজানা তথ্য

প্ল্যাটফর্ম নিউজ, ১০ই নভেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার

Band Aid

Band-Aid “এই ব্যান্ডেজের আবিষ্কারক আর্ল ডিকসন (Earle Dickson), তার স্ত্রী সবজি কাটা ও রান্নার সময় প্রায়ই  হাত কেটে ফেলতো বা পুড়িয়ে ফেলত। আর্ল ডিকসন তখন জনসন এন্ড জনসন কোম্পানিতে চাকরি করতেন। স্ত্রীর দুর্দশা দেখে তিনি ওই কোম্পানির দুটো পণ্য, টেপ এবং গজ কাপড় একসাথে করে এই ব্যান্ডেজটি বানিয়েছিলেন। সেখান থেকেই বৈপ্লবিক এই আইটেমটির জন্ম।

স্ত্রীর উপকারে এসেছে দেখে তিনি তার বসকেও এই ব্যান্ডেজটির কথা জানান। বস তার আবিষ্কারে উপকৃত হয়ে এটিকে জনসন এন্ড জনসন ব্র্যান্ডের আন্ডারে Band-Aid নামে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করে। বাজারে আসার পরই এটি সীমাহীন জনপ্রিয়তা পায়। এখনো Band-Aid এর ব্যান্ডেজ অত্যধিক জনপ্রিয়।

এই  Band-Aid এখন চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিপুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ১৯৬১ সালে আর্ল ডিকসন এর মৃত্যুর পর Band-Aid এর ব্যবহার $৩,০০০  থেকে বৃদ্ধি পেয়ে $৩০,০০০,০০ হয়। অতঃপর এটির ব্যবহার যেমন বেড়ে যায়, পরিবর্তনও লক্ষণীয়।   Band- Aid ছোটখাটো ক্ষত বা রক্তক্ষরণ বন্ধের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর্ল ডিকসন এই ঐতিহাসিক আবিষ্কারটি করেছিলেন ১৯২০ সালে। এ বছর এই আবিষ্কারের শতবর্ষপূর্তি।

নিজস্ব প্রতিবেদক/ নোশিন সানজানা জামান

 

Noshin Sanjana Zaman:
Related Post