X

এমবিবিএস করার পর নন ক্লিনিক্যাল ফিল্ডে যা যা করতে পারেন

সদ্য পাশ/ তরুণ ডাক্তার? ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবছেন?
যারা ক্লিনিশিয়ান হতে চান, অনেক অনেক শুভকামনা আর প্রার্থনা। চিকিৎসা শাস্ত্রের প্রায়োগিক ও জরুরী দিকটা আপনারা হাতে তুলে নিলেন। অতএব আপনাদের জন্য সবচেয়ে বেশি শুভ কামনা।
তবে ক্লিনিক্যাল ফিল্ডের বাইরেও আছে চিকিৎসক হিসেবে ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে কাজের অনেক সুযোগ। আজ সেগুলো নিয়ে আলোচনা করব।
কি কি ক্ষেত্রে হতে পারে ক্যারিয়ার?
আমরা মুলত এই সেক্টরকে বৃহৎ অর্থে রিসার্চ ডেভলেপমেন্ট সেক্টর হিসেবে ধরতে পারি।
কি কি করতে পারেন তার আগে আসুন জেনে নিই কি ভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা যায়।

এমপিএইচ হল রিসার্চ ক্যারিয়ারে প্রবেশের সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম। এছাড়া ডেভলেপমেন্ট ও রিলেটেড আরও কয়েকটা ক্ষেত্রে আছে গবেষক/চিকিৎসক/বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করার সুযোগ।

এমবিবিএস করার পর নন ক্লিনিক্যাল ফিল্ডে যা যা করতে পারেন-

হেলথ ইকোনোমিকস(মাস্টার্স/এমফিল/পিএইচডি): স্বাস্থ্য বীমা, স্বাস্থ্য অর্থনীতি, উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে আছে কাজের সুযোগ। আছে বিশ্বব্যাংক এর মত প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ।

ডেভলেপমেন্ট স্টাডিজ(মাস্টার্স/পিএইচডি): উন্নয়ন সংস্থা, জাতিসংঘের প্রকল্পে কাজের সুযোগ।
পপুলেশন সায়েন্স(মাস্টার্সঃ উন্নয়ন সংস্থা, জাতিসংঘের প্রকল্পে কাজের সুযোগ।

বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং- (মাস্টার্স/এমফিল/পিএইচডি)- মেডিকেল ইকুইপমেন্ট গবেষণা/প্রস্তুত কারক প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা।

মেডিকেল ফিজিক্স
: ক্যান্সার / রেডিওথেরাপি / রেডিওলজি গবেষণা।

জেরন্টোলজি: উন্নয়ন সংস্থা
ক্লিনিক্যাল স্যোসাল ওয়ার্ক: উন্নয়ন সংস্থা।

খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান: উন্নয়ন সংস্থা, গবেষণা ও শিক্ষকতা।

কমিউনিকেশন ডিজ অর্ডারঃ শিক্ষকতা, গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা।

এমবিএঃ চিকিৎসা সেবা বিপনন প্রতিষ্ঠানে কর্পোরেট জব।

জেনেটিক্স/বায়োটেকনোলজি: গবেষণা ও ভ্যাক্সিন তৈরি প্রতিষ্ঠান।

ফার্মেসী: শিক্ষকতা, গবেষণা ও ওষুধ শিল্প।

স্পোর্টস মেডিসিন: ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও গবেষণা।
ফিজিওথেরাপি: শিক্ষকতা ও স্বতন্ত্র প্রাকটিস।

এ বিষয় গুলোর বিস্তারিত জানতে প্ল্যাটফর্মের সাথেই থাকুন।

লিখেছেনঃ
ডা.অনুপম দাস
রমেক-৩৯, ২০০৯-১০

Labonno Rahman:

View Comments (12)

Related Post